জনপ্রিয় পোস্টসমূহ

রবিবার, ২১ আগস্ট, ২০১৬

সহজেই তৈরি করুন ফ্রুটস কেক


সকাল কিংবা বিকেলের নাস্তা, অফিস কিংবা স্কুলের টিফিনে কেকের চাহিদা বরাবরই তুঙ্গে। হতে পারে তা যেকোনো রকম কেক। আর তা যদি হয় ফ্রুটস কেক, তাহলে তো কথাই নেই। পুষ্টি এবং স্বাদ একসঙ্গে পেতে চাইলে ফ্রুটস কেক রাখতে পারেন খাবারের তালিকায়। রইলো রেসিপি-

উপকরণ : ময়দা- ২ কাপ, চিনি- ১ কাপের একটু বেশি, ডিম- ৩ টি, বেকিং পাউডার- ৩ চা চামচ, ওভালটিন- ৩ টেবিল চামচ, গলানো ঘি- ১/২ কাপ, ভানিলা এসেন্স- ১ চা চামচ, আলমন্ড এসেন্স- ১ চা চামচ, ফ্রুট কুচি (মোরব্বা, চেরি ও কিসমিস)- ৩/৪ কাপ, তরল দুধ- ১/২ কাপ, বাদাম কুচি- ২ টেবিল চামচ।

প্রণালি : একটি বাটিতে ডিমগুলো বিট করে নিয়ে চিনি দিয়ে আবারও বিট করে নিন। এবার গলানো ঘি, দুধ, ভানিলা এসেন্স, আলমন্ড এসেন্স দিয়ে আবারও বিট করুন। এবার অন্য একটি বাটিতে ময়দা, বেকিং পাউডার, ওভালটিন চালনি দিয়ে চেলে নিন। ফ্রুটস কুচি ও কিসমিসের মধ্যে ওভালটিন মেশানো ময়দা ১-২ টেবিল চামচ দিয়ে একটু মেখে নিন। এবার ডিমের মিশ্রনের মধ্যে আস্তে আস্তে ময়দা দিয়ে হালকা বিট করে ফ্রুট কুচি আর কিসমিস দিয়ে মিক্স করে নিন। এরপর বেকিং পানে একটু ঘি মাখিয়ে অল্প ময়দা দিয়ে চারদিকে ছড়িয়ে নিয়ে কেকের মিশ্রণ ঢেলে দিয়ে ওপরে বাদাম কুচি ছড়িয়ে দিন। এবার প্রিহিট (১৫-২০ মি.) করা ওভেনে ১৫০ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায় ১ ঘণ্টা ২০ মিনিট বেক করুন। বেক হবার পর কেক পুরোপুরি ঠাণ্ডা করে স্লাইস করে পরিবেশন করুন। 

শনিবার, ২০ আগস্ট, ২০১৬

একসাথে ১২টি ভর্তার রেসিপি


১) গুড়াঁ চিংড়ি ও বরবটি ভর্তা
উপকরনঃ
 বরবটি ২কাপ ( ছোট টুকরা করে কাটা)
 গুড়াঁ চিংড়ি দু মুঠো
 পেয়াজঁ কুচি ১ টি
 কাচাঁমরিচ ৪-৫ টি
 ধনেপাতা কুচি পরিমাণ মত
 রসূন কোয়া ৫-৬টি
 লবণ পরিমান মত
 হলুদ গুড়াঁ অল্প
 অল্প মরিচ গুড়াঁ
 সরিষার তেল পরিমান মত
পদ্ধতি:-
– প্রথমে বরবটি ছোট ছোট করে কেটে নিন। ভাল করে ধুয়ে পাতিলে নিয়ে, দেড় কাপ পানি, কাচামরিচঁ, রসুন কোয়া দিয়ে সিদ্ধ করে নিন।
– এবার একটি প্যানে, অল্প সরিষার তেল গরম করে চিংড়ি ও হলুদ গুড়াঁ, অল্প লবণ ও পেয়াজঁ কুচি দিয়ে ভেজে নিন। ধনেপাতা কুচি দিয়ে নেড়ে নামিয়ে নিন।
– এখন ব্লেন্ডারে বরবটি ও ভাজা চিংড়ি দিয়ে মিহি পেস্ট করে নিন বা পাটায় পিষে নিন।
(২) শুটকি বেগুন ভর্তা:
উপকরন :
 ছুড়ি শুটকি ছোট করে কাটা ১ কাপ
 বেগুন ১ টা (বড়)
 পেয়াজ কুচি ১ কাপ
 রসুন কুচি ১/২ কাপ
 জিরা গুড়া ১/২ চা চামচ
 হলুদ গুড়া ১ চা চামচ
 মরিচ গুড়া ১ চা চামচ
 শুকনা মরিচ কুচি ২ চা চামচ
 লবন পরিমান মত
 তেল ৩/৪ চা চামচ
প্রস্তুত প্রনালি:
– বেগুন কেটে সেদ্ধ করে নিন সামান্য হলুদ আর লবন দিয়ে। শুটকি মাছ গরম পানিতে ভালো করে ধুয়ে নিন।
– এবার প্যানে তেল দিয়ে পেয়াজ ও রসুন কুচি সামান্য বেজে বাকি মসলা দিয়ে কসিয়ে মাছে দিয়ে দিন, প্রয়োজনে সামান্য পানি দিন, অল্প আচে মাছ সেদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত রান্না করুন।
– এবার বেগুন ভর্তা টা দিয়ে দিন। ভালো করে নেড়ে নেড়ে রান্না করুন। ভর্তাটা শুকিয়ে তেল ছেড়ে আসলে নামিয়ে নিন।
(৩) লইট্টা শুটকি ভর্তা রেসিপি
যা লাগবেঃ
 লইট্টা শুটকি হাফ কাপ
 পেয়াজ ৩ টা
 রসুন কোয়া ৭- ৮ টা
 মরিচ ৭- ৮ টা ( কম বেশি করা যাবে )
 ধনিয়া পাতা কুচি
 লবন স্বাদমত
 সরিষার তেল অল্প
প্রনালি:
– শুটকি গুলুকে গরম পানিতে ভিজিয়ে রাখুন ১০ মিনিট।
– এরপর খুব ভালো ভাবে পরিষ্কার করে নিয়ে। তাওয়া তে মচমচে করে ভেজে নিন।
– এবার একটা তাওয়া তে পেয়াজ রসুন মরিচ ধিমি আঁচে ভেজে নিন। ঢাকনা লাগিয়ে দিলে পেয়াজ টা সিদ্ধ হতে সময় নিবে না। দেখবেন পেয়াজ রসুন মরিচ সিদ্ধ হয়ে গেছে তখন বুঝবেন এটা রেডি।
– এবার এই ভেজে নেয়া পেয়াজ রসুন মরিচ গুলুর সাথে ভাজা শুটকি ধনিয়া পাতা কুচি লবন আর অল্প তেল দিয়ে চপার কিনবা ব্লেন্ডার দিয়ে ব্লেন্ড করে নিন। পাটা তে ও বাটতে পারেন।
(৪) লাউ পাতা ভর্তা রেসিপি
উপকরণঃ
 লাউ পাতা ২ কাপ,
 আধা কাপ পেঁয়াজকুচি,
 ৫টা কাঁচা মরিচ,
 ১ টেবিল চামচ সয়াবিন তেল,
 লবন স্বাদ অনুযায়ী।
প্রস্তুত প্রনালীঃ
– হাঁড়িতে লাউ পাতা তেল পেঁয়াজকুচি, কাঁচা মরিচ, ধনেপাতা, লবন সব দিয়ে ভেজে নিন।
– ভাজা হলে এবার সব মিহি করে বেটে নিন।
– পরিবেশ করুন পছন্দ মত গরম গরম ভাতের সাথে।
(৫) লাউপাতায় ছুরি শুটকি ভর্তা
উপকরন :
 লাউপাতা ৩/৪ টা
 ছুড়ি শুটকি ১ কাপ
 রসুন কুচি ১/২ কাপ
 শুকনা মরিচ ৩/৪ টা
 লবন পরিমানমত
প্রনালি:
ছুরি শুটকি মাছ ভালো ধুয়ে কেটে ছোট করে নিন। এবার তাওয়ায় টেলে নিন, লাউ পাতা গরম পানিতে ৩ /৪ মিনিট ভাপিয়ে নিয়ে পানি চিপে ফেলুন।
এবার প্যানে হালকা তেলে ভেজে নিন। রসুন ও শুকনা মরিচ টেলে নিন। এখন সব উপকরন একসাথে পাটায় বেটে নিন, পরিমান মত লবন দিন। তৈরি মজার লাউ পাতায় ছুরি শুটকি ভর্তা ।
(৬) রূপচাঁদা শুটকির দোপেয়াজা
উপকরনঃ
 রূপচাঁদা শুটকি ১টা,
 তেল,
 পেয়াজ কুচি ২ কাপ,
 রসুনকুচি হাফ কাপ,
 টমেটো কুচি হাফ কাপ,
 সামান্য আদা বাটা,
 ধনেগুড়া হাফ চা চামচ,
  মরিচগুড়া ৩ চা চামচ,
 হলুদগুড়া দেড় চা চামচ,
 কাচাঁ মরিচ ৬টা,
 লবন স্বাদমত।
প্রস্তুত প্রনালীঃ
রূপচাঁদা শুটকি ২ ঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। নরম হলে ছোট ছোট টুকরা করে কেটে, ভাল করে ধুয়ে নিন।
এবার প্যান এ তেল দিন। তেল গরম হলে তাতে পেয়াজ কুচি, রসুনকুচি, সামান্য আদাবাটা, ধনেগুড়া, মরিচ, হলুদ, তেল, লবন, কাচাঁ মরিচ, টমেটো কুচি সব মশল্লা ভাল ভেজে নিন। পেয়াজ নরম হয়ে এলে তাতে মাছ দিয়ে কিছুক্ষণ ভাজুন।
এবার অল্প পানি দিয়ে ভাল করে কষিয়ে ঢাকা দিন। পানি কমে মাখা মাখা হলে তাতে কাচাঁ মরিচ দিয়ে নামিয়ে ফেলুন।
(৭) পোড়া বেগুনের ভর্তা
উপকরণ:-
 – বেগুন ২টি
 – পিয়াজঁ কুচি বড় ১টি
 – কাচাঁমরিচ টালা ৪-৫ টি (ঝাল কম বেশি করতে পারেন ।)
 – ধনেপাতা কুচি ২টেবিল চামচ
 – লবণ আন্দাজমত
 – সরিষার তেল পরিমান মত

যেভাবে করবেন:-
১: প্রথমে বেগুন ধুয়ে মুছে নিন। এবার ছুরির আগা দিয়ে বেগুনের গেয়ে একটু দাগ কেটে নিন। এবং গ্যাসের চুলায় বসিয়ে দিয়ে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে পুড়ে নিন।
২: কাচাঁমরিচ টেলে নিন খোলায় দিয়ে।
৩: এবার বাকি উপকরণ কেটে তৈরী করে রাখুন।
৪: পোড়া বেগুন বেসিনের কলের নীচে রেখে খোসা ছাড়িয়ে নিন।
৫: এবার একটি বাটিতে পিয়াজঁ ,কাচাঁমরিচ কুচি ও লবণ নিয়ে ঢলে নিন ভাল করে । এবার ধনেপাতা কুচি দিয়ে মাখিয়ে ,বেগুন দিয়ে মাখিয়ে নিন এবং সরিষার তেল দিয়ে মাখাতে হবে । ব্যাস হয়ে গেল পোড়া বেগুনের ভর্তা ! গরম ভাতে পরিবেশন করুন।
(৮) পটল খোসা চিংড়ি ভর্তা
উপকরণ :
 পটলের খোসা ১ কাপ
 মাঝারি সাইজের চিংড়ি মাছ ৪ টি
পেয়াঁজ কুচি ২ টেবিল চামচ
 রসুন কুচি ১ চা চামচ
আদা কুচি ১ চা চামচ
 হলুদ আধা চা চামচ
 শুকনো লঙ্কা ৩ টি
 পরিমাণমতো লবন
 সরষের তেল ১ টেবিল চামচ
প্রণালি :
পটলের খোসা ছাড়িয়ে রাখুন । পটলের খোসা ও চিংড়ি ভালো করে ধুয়ে হলুদ লবন মাখিয়েে বাকি সব উপকরণ সহ অল্প আঁচে সামান্য জলের ছিঁটে দিয়ে ভেজে নিন যেন চিংড়ি সেদ্ধ হয় ।
এবার সব উপকরণসহ ব্লেন্ডারে দিয়ে ভর্তা তৈরি করুন ।
গরম ভাতের সাথে পরিবেশন করন পটল খোসা চিংড়ি ভর্তা ।
(৯) চিংড়ি শুটকি ভর্তা
উপকরনঃ
 চিংড়ি শুটকি ১/২ কাপ
 পেয়াজকুচি ১/২ কাপ
 কাঁচামরিচ ২ টা
 রসুনকুচি ১ কোয়া
 ধনেপাতাকুচি ১/২ কাপ
 লবন ১/২ চা চামচ
 সরষের তেল ১ চামচ
(১০) চিংড়ি শুটকি ভর্তা প্রস্তুত করনঃ
প্রথমে সবগুলো উপকরন রুটির তাওয়ায় অল্প আচে টেলে নিন, যতক্ষন সবগুলো উপকরন ভেজে পরিমানে আধা হয়ে আসে।
এবার পানি ছাড়া ব্লেন্ডারে ব্লেণ্ড করে নিন, অথবা পাটায় পিষে নিন। গরম ভাতের সাথে পরিবেশন করুন চিংড়ি শুটকি ভর্তা ।
কাঁচামরিচ ভর্তা রেসিপি
উপকরন:
 কাচামরিচ ১ /২ কাপ
 রসুন ১/২ কাপ
 লবন পরিমানমত
 ধনে পাতা কুচি ১/২ কাপ
প্রনালি:
– রসুন ছিলে নিন, কাঁচামরিচেরর বোটা ছাড়িয়ে রাখুন।
– এবার তাওয়ায় কাচামরিচ ও রসুন ভালো করে টেলে নিন।
– এবার সব উপকরন একসাথে বেটে নিন।
– তৈরি আপনার কাঁচামরিচ ভর্তা ।
(১১) বরবটির ভর্তা রেসিপি
উপকরণঃ
 স্বেদ্ধ বরবটি ১ কাপ
 চিংড়ি শুটকি(ইচ্ছা) ৭/৮ টা
 পেয়াজ মোটা ফালি ১/২ কাপ
 কাঁচামরিচ ৩ টা
 ধনেপাতা ১ কাপ
 সরষের তেল ১ টেবল চামচ
 লবন ১/৩ চা চামচ
(১২) বরবটি ভর্তার প্রস্তুত করনঃ
প্রথমে রুটির তাওয়া গরম করে তাতে সরষের তেল দিয়ে তাতে সবগুলো উপকরন দিয়ে খুব অল্প জ্বালে বেশ সময় নিয়ে টালতে হবে, ১৫-২০ মিনিট। টালা হয়ে এলে পাটায় পিষে অথবা ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে নিলেই হয়ে গেল বরবটি ভর্তা।
তিল্লি / মাইট্যা কলিজা ভর্তা
উপকরনঃ
 তিল্লি— ১/২ কেজি
 পিয়াজ কুচি– ১/৪ কাপ
 আদা বাটা– দেড় টে চামচ
 রসুন বাটা– ১ টে চামচ
 হলুদ, মরিচ, ধনিয়া– ১/২ চা চামচ করে
 জিরা গুঁড়া– ১ চা চামচ
 এলাচ, দারচিনি, তেজপাতা, লং– পরিমাণমতো
 সাদা তেল– ২ টে চামচ
 লবণ– স্বাদমতো
ভর্তার জন্যেঃ
২-৩ টি শুকনামরিচ, ৪-৫টি রসুন কোয়া থ্যাতো করা ও সরিষার তেল।
যেভাবে করবেনঃ
তিল্লি কিউব করে কেটে, ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন। ভর্তার উপকরণ ছাড়া সব উপকরণ একসাথে মাখিয়ে অল্প পানি দিয়ে প্রেশার কুকারে চুলায় বসিয়ে দিন। মাঝারি আঁচে ৬-৭টা সিটি বাজলে নামিয়ে নিন। প্রেশার কমে এলে ঢাকনা খুলে দিন। ঝোল থাকলে ঝোল শুকিয়ে নিন। নামিয়ে ঠান্ডা করে আস্তগরমমসলা উঠিয়ে ফেলুন। ভাজা শুকনামরিচ, রসুন ও সরিষার তেল দিয়ে ভালোভাবে মাখিয়ে নিন।
পরিবেশনঃ
ভাতের সাথে পরিবেশন করুন দারুন মজার তিল্লি ভর্তা বা মাইট্যা কলিজা ভর্তা ।

শুক্রবার, ১২ আগস্ট, ২০১৬

যে সকল কারণে OnePlus 3 ডিভাইসটি কেনা উচিৎ

ওয়ানপ্লাস প্রতিষ্ঠানটি তাদের প্রথম ফ্ল্যাগশিপ ডিভাইস ওয়ানপ্লাস ওয়ান দিয়ে প্রযুক্তি বাজারে বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করে নিতে সক্ষম হয়েছিল। ওয়ানপ্লাস ওয়ানের চমৎকার সাফল্যের পর প্রতিষ্ঠানটি বাজারে এনেছিল তাদের দ্বিতীয় ফ্ল্যাগশিপ ডিভাইস ওয়ানপ্লাস টু এবং একটি মিড-রেঞ্জ ডিভাইস ওয়ানপ্লাস এক্স যে ডিভাইসগুলোও প্রযুক্তি বোদ্ধাদের মন জয় করে নিয়েছিল সহজেই। বর্তমানে প্রযুক্তি বিশ্ব অপেক্ষা করছে প্রতিষ্ঠানটির পরবর্তী ফ্ল্যাগশিপ ওয়ানপ্লাস ৩ ডিভাইসটিকে আপন করে নেয়ার অপেক্ষায়! প্রযুক্তি বোদ্ধাদের মতে ওয়ানপ্লাস ৩ ডিভাইসটি হতে যাচ্ছে একটি 'পারফেক্ট অ্যান্ড্রয়েড' ডিভাইস। আপনার যদি এ ব্যাপারে মনে কোন সংশয় কাজ করে থাকে তবে পড়ে নিন আজকের এই লেখাটি! তুলে ধরতে চেষ্টা করছি এমন কিছু কারণ যে কারণগুলোর জন্য এই ডিভাইসটি কেনা উচিৎ! চলুন, শুরু করা যাক তাহলে। 

 

চমৎকার মূল্য 


আপনারা নিশ্চয়ই এতদিনে জেনেই গিয়েছেন যে OnePlus এর পরবর্তী ফ্ল্যাগশিপ OnePlus 3 ডিভাইসটিতে থাকছে ৬গিগাবাইট র‍্যাম যার মূল্য নির্ধারিত হয়েছে মাত্র ৩৯৯ ডলার। নিঃসন্দেহে শক্তিশালী এই ডিভাইসটির জন্য নির্ধারিত এই মূল্যকে পারফেক্ট প্রাইসিং বলেই ধরে নেয়া যায়, 'ভ্যালু ফর মানি' যাকে বলে! হ্যাঁ, স্বীকার করছি ৩৯৯ ডলার অবশ্যই অনেক কিন্তু আপনি যদি ডিভাইসটির স্পেসিফিকেশনের দিকে নজর দিয়ে থাকেন তাহলে আপনিও আমার সাথে 'চমৎকার মূল্যের' এই পয়েন্টটিতে একমত হবেন। হতেই হবে! কেননা, ডিভাইসটির স্পেসিফিকেশনের সাথে স্যামসাং গ্যালাক্সি এস৭ এজ এবং এলজি জি৫ এর অনেক কিছুরই সাদৃশ্য লক্ষ্য করা যায়। অনেকেই ডিভাইসটির মাত্র ১০৮০পিক্সেল ডিসপ্লে প্যানেলের দিকে আঙ্গুল উঁচু করছেন কিন্তু এভাবে যদি চিন্তা করে দেখা যায় যে মাত্র ৫.৫" আকারের একটি স্ক্রিনে এই ১০৮০পি-ই কতটা শার্প এবং ক্রিস্প এক্সপেরিয়েন্স প্রদান করতে পারে? তাছাড়া ডিভাইসটিতে যুক্ত করা হয়েছে অ্যামোলেড ডিসপ্লে প্রযুক্তি যার সম্পর্কে আশা করি আপনারা ইতোমধ্যেই জেনে গিয়েছেন! তাই, সবদিক বিবেচনা করে OnePlus 3 ডিভাইসকে একটি চমৎকার মূল্যের নিখুঁত স্মার্টফোন বলাই যায়! 

৬ গিগাবাইট র‍্যাম! 


ডিভাইসটিতে থাকছে ৬ গিগাবাইট র‍্যাম এবং ৬৪ গিগাবাইট অন-বোর্ড স্টোরেজ! এর পূর্বে আমরা গ্যালাক্সি এস৭ এবং এলজি জি৫ ডিভাইসগুলোতে ৪গিগাবাইট র‍্যাম দেখেছিলাম এবং ডিভাইসগুলোর মাল্টিটাস্কিং ক্ষমতা ছিল এককথায় অসাধারণ! তাহলে আপনি চিন্তা করুন, এই ডিভাইসটির বাড়তি ২ গিগাবাইট র‍্যাম আপনার অ্যান্ড্রয়েড এক্সপেরিয়েন্সকে আরও কতটা চমৎকার করে তুলতে পারে! 

ফাস্ট চার্জিং সুবিধা 


ইদানীং সময়ের স্মার্টফোনগুলো যখন তাদের স্মার্টফোনগুলোতে কোয়ালকমের কুইকচার্জিং প্রযুক্তি ব্যবহার করছে তখন ওয়ানপ্লাস প্রতিষ্ঠানটি ফাস্ট চার্জিং এর জন্য ব্যবহার করছে তাদের নিজস্ব ড্যাস চার্জিং প্রযুক্তিটি। নিজস্ব এই প্রযুক্তিটির সম্পর্কে ওয়ানপ্লাস থেকে জানা গিয়েছে যে তাদের এই ফাস্ট চার্জিং প্রযুক্তির মাধ্যমে একটি ৩০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার ক্ষমতা যুক্ত ব্যাটারিকে মাত্র ৩০ মিনিটেই ৬০ শতাংশ চার্জ করা সম্ভব। আর কী চাই বলুন তো? 

অ্যামোলেড ডিসপ্লে 


প্রথম পয়েন্টটিতেই আমি অ্যামোলেডের প্রসঙ্গ টেনেছিলাম কিন্তু একটি পয়েন্টের একটু খানি অংশে চমৎকার এই প্রযুক্তিটিকে বেঁধে রাখতে মন চাইলোনা, তাই অ্যামোলেডের জন্য আরও একটি পয়েন্টই তৈরি করে ফেললাম! 
পূর্বে যতগুলো ওয়ানপ্লাসের ফ্ল্যাগশিপ ডিভাইস প্রযুক্তি বাজারে আমরা দেখতে পেয়েছি সেগুলোতে সব সময়ই ব্যবহার করা হয়েছে ৫.৫" আকারের ১০৮০পি ডিসপ্লে প্যানেল এবং ওয়ানপ্লাস ৩ এর ক্ষেত্রেও এর ব্যতিক্রম হয়নি। তবে রেজ্যুলেশন এবং ডিসপ্লে আকার পরিবর্তন না হলেও এবারের ফ্ল্যাগশিপ ডিভাইসটিতে পরিবর্তন করা হয়েছে ডিসপ্লে প্রযুক্তিটির। এবারের ফ্ল্যাগশিপ ডিভাইসটিতে প্রতিষ্ঠানটি যুক্ত করেছে একটি অ্যামোলেড ডিসপ্লে প্যানেল যার ফলে ডিভাইসটি থেকে আরও ভিভিড কালার, আরও গাড় কালো রঙ এবং অবশ্যই চমৎকার ব্যাটারি লাইফ এক্সপেরিয়েন্স করা সম্ভব হবে। এটি একটি অপটিক অ্যামোলেড ডিসপ্লে প্রযুক্তি যা সবদিক থেকেই চমৎকার ভিউয়িং এক্সপেরিয়েন্স দিতে সক্ষম। 

Oxygen OS 


আপনি হয়ত শুনে থাকবেন যে ওয়ানপ্লাসের ডিভাইসগুলোতে ব্যবহার করা হয় সায়ানোজেন ওএস তবে বর্তমানে এক্ষেত্রে কিছু পরিবর্তন এনেছে প্রতিষ্ঠানটি। সায়ানোজেন ওএস এর পরিবর্তে প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে ব্যবহার করছে তাদের নিজস্ব সফটওয়্যার। ওয়ানপ্লাস অ্যান্ড্রয়েডের উপরের লেয়ারে বর্তমানে ব্যবহার করছে তাদের নিজস্ব অক্সিজেন ওএসটি যা বেশিরভাগ ওয়ানপ্লাস ডিভাইসেই ব্যবহার করা হচ্ছে। এবং আপনারা যারা ওয়ানপ্লাস ৩ ব্যবহার করতে যাচ্ছেন তারাও ডিভাইসটিতে অ্যান্ড্রয়েডের উপরের লেয়ার হিসেবে অক্সিজেন ওএস পাবেন। 
অক্সিজেন ওএস সম্পর্কে সংক্ষেপে বলতে গেলে বলা যায় যে স্টক অ্যান্ড্রয়েডের মতই বরং কিছু বাড়তি ফিচার নিয়েই সাজানো হয়েছে এই অক্সিজেন ওএসকে। বলা হয়ে থাকে নেক্সাসের পরেই প্রায় স্টকের স্বাদ বর্তমানে শুধুমাত্র অক্সিজেন ওএস-ই দিয়ে থাকে। মজার বিষয় হচ্ছে, একজন ব্যবহারকারী যে সকল সুবিধা কাস্টম রমে আশা করে থাকেন সেই সব টুইকগুলো অক্সিজেন ওএস এর মাধ্যমে সহজেই করা সম্ভব। তাই আপনি যদি এমন একজন ব্যবহারকারী হন যার পরিচ্ছন্ন কিন্তু কাস্টোমাইজবেল অ্যান্ড্রয়েড এক্সপেরিয়েন্স প্রয়োজন তবে আমি বলব এই অক্সিজেন ওএসটি আপনার ভালো লাগতে বাধ্য! 

রুট-ফ্রেন্ডলি 


ডিভাইসটিকে রুট করা নিয়ে ব্যবহারকারীকে মোটেই চিন্তিত হতে হবেনা। ওয়ানপ্লাসের সব ডিভাইসের মতই এই ডিভাইসটিকেও রুট এবং এর বুটলোডার আনলক করা যাবে খুব সহজেই। ফলে আপনি যদি কাস্টম রম নিয়ে খেলতে ভালোবাসেন তাহলে আপনাকে এক্ষেত্রে ডিভাইসটি ভালোই সহায়তা করবে!

হ্যান্ডস-অন রিভিউঃ SYMPHONY ZVII

আন-বক্সিং 

সিম্ফোনি জেড৭ ডিভাইসটির বক্সটিকে বেশ যত্ন নিয়েই তৈরি করা হয়েছে। কালো রঙ্গের চমৎকার বক্সটির গায়ে প্রায় সকল প্রকার ইনফরমেটিভ লেখাগুলো লাখে হয়েছে সোনালী রঙে। বক্সটি খুললেই প্রথম লেয়ারে একটি পলিতে মোড়ানো মূল ডিভাইসটি আপনি দেখতে পাবেন সবার আগে। এর নিচের লেয়ারেই বিভিন্ন কম্পার্টমেন্টে রয়েছে অন্যান্য প্রয়োজনীয় এক্সেসরিজ। বক্সটি খুললে আপনি যা পাবেন, 

  • একটি সিম্ফোনি জেড৭ ডিভাইস
  • একটি ট্র্যাভেল চার্জার  
  • একটি হেডফোন
  • একটি ইউএসবি ক্যাবল   
  • ইউজার ম্যানুয়াল এবং ওয়ারেন্টি কার্ড
  • একটি প্ল্যাস্টিক ব্যাক কেস


স্পেসিফিকেশন (সংক্ষেপে)

বিস্তারিত রিভিউ শুরু করার পূর্বে চলুন ডিভাইসটির স্পেসিফিকেশন এক নজরে দেখে নেয়া যাক। ডিভাইসটিতে রয়েছে, 

  • ডিসপ্লে - ৫.৫" আকারের এফএইচডি আইপিএস ডিসপ্লে, নিরাপত্তার জন্য ব্যবহার করা হয়েছে কর্নিং গরিলা গ্লাস ৩ প্রযুক্তি। 
  • প্রসেসর - ১.৩ গিগাহার্জ গতি বিশিষ্ট ৬৪ বিটের একটি মিডিয়াটেক অক্টা কোর প্রসেসর (এমটি৬৭৫৩)।
  • জিপিইউ - মালি-টি৭২০ এমপি৩। 
  • র‍্যাম ও রম - ভ্যারিয়েন্ট ভেদে ২ এবং ৩ গিগাবাইট র‍্যাম এবং ১৬ গিগাবাইট অন-বোর্ড স্টোরেজ মেমোরি।
  • ক্যামেরা - ১৬ মেগাপিক্সেল রিয়ার ক্যামেরা এবং ৫ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট ফেসিং শুটার।
  • ব্যাটারি - ৩০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার ক্ষমতাযুক্ত লি-পলিমার ব্যাটারি। 
  • স্পেশাল ফিচার - ট্রাইলেড ফ্ল্যাশ, আইআর ব্লাস্টার, ৪জি। 


ডিসপ্লে 

সিম্ফোনি জেড৭ ডিভাইসটিতে রয়েছে একটি ৫.৫ ইঞ্চি আকারের ফুল এইচডি ডিসপ্লে ইউনিট। মাত্র ৫.৫ ইঞ্চি আকারের একটি ডিসপ্লে প্যানেলে ফুল এইচডি রেজ্যুলেশন যুক্ত করায় এবং এর প্রতি ইঞ্চিতে প্রায় ৪০০ পিক্সেল থাকায় ডিভাইসটির ভিউয়িং এক্সপেরিয়েন্স ছিল অসাধারণ। অন্যদিকে ডিসপ্লেটির দু-পাশে বেশ চিকন ব্যাজেল ব্যবহার করার ফলে ডিভাইসটির বডি-টু-স্ক্রিন রেশিও ছিল চমৎকার! ডিভাইসটির ব্রাইটনেস পরিমিত হওয়ায় সরাসরি সূর্যের নিচেও ব্যবহার করতে কোন রকম সমস্যা হওয়ার কথা না। এছাড়া ডিভাইসটির ভিউয়িং অ্যাঙ্গেলেও আমি কোন নেগেটিভিটি খুঁজে পাইনি। চমৎকার দেখতে এই স্মার্টফোনটিতে ডিসপ্লের নিরাপত্তা বলয় হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে গরিলা গ্লাস ৩ প্রযুক্তি। 
ডিভাইসটির ডিসপ্লে ইউনিটের কালার রি-প্রোডাকশন এবং ডিফল্ট কনট্রাস্ট লেভেল চমৎকার হবার পরেও এতে  ব্যবহার করা হয়েছে মিরাভিশন (MiraVision) প্রযুক্তিটি যার সাহায্যে আপনি সহজেই তিনটি পিকচার মোড থেকে ইচ্ছেমত মোড পছন্দ করে ব্যবহার করতে পারবেন। মোড তিনটি হচ্ছে Standard, Vivid এবং Custom Mode। আপনি যদি কাস্টম মোড ব্যবহার করে থাকেন তবে আপনি আপনার ইচ্ছেমত ডিভাইসটির কালার Contrast, Saturation এবং Picture Brightness-এর ভ্যালুগুলো নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে টিউন করে নিতে পারবেন ।   

ডিজাইন এবং বিল্ট কোয়ালিটি 

ডিভাইসটি দেখতে অনেকটাই সিম্ফোনি পি৬ সিরিজের স্মার্টফোনগুলোর মত। চমৎকার লুকের প্লাস্টিক বিল্ডের এই ডিভাইসটিকে খুব সাধারণ ভাবেই তৈরি করা হয়েছে। হালকা ব্যাজেলের ডিসপ্লে ইউনিটটি যেমন ডিভাইসটির ফ্রন্ট সাইডকে দিয়েছে চমৎকার লুক ঠিক তেমনি ভাবেই চমৎকার টেক্সচার এবং কিছুটা উঁচু লেভেলে প্লেস করা ক্যামেরা ইউনিটটি ডিভাইসটির ব্যাক সাইডকেও দিয়েছে প্রিমিয়াম লুক। প্রতিষ্ঠানটি তাদের এই জেড সিরিজের পূর্বের স্মার্টফোনগুলোতে মেটাল ব্যবহার করলেও এই ডিভাইসটিকে দিয়েছে প্ল্যাস্টিক বিল্ড কোয়ালিটি। তবে তা সত্ত্বেও সিম্ফোনি জেড৭ ডিভাইসটি একটি চমৎকার ডিসেন্ট লুকিং স্মার্টফোন বলেই আমার মনে হয়েছে।   
ডিভাইসটির ঠিক উপরের সামনের অংশে রাখা হয়েছে স্পিকার, ফ্রন্ট ক্যামেরা, প্রক্সিমিটি এবং লাইট সেন্সর। 

ডিভাইসটির নিচের দিকে সামনের অংশে রাখা হয়েছে শুধুমাত্র একটি নোটিফিকেশন লাইট। সিম্ফোনি জেড৭ ডিভাইসটিকে অপারেট করার জন্য কোন ক্যাপাসিটাভ টাচ ন্যাভিগেশন বাটন দেয়া হয়নি, এর পরিবর্তে ডিভাইসটিতে অন স্ক্রিন ন্যাভিগেশন কী ব্যবহার করা হয়েছে।


স্মার্টফোনটির উপর দিকে রাখা হয়েছে চার্জিং পোর্ট, আই আর ব্লাস্টার, হেডফোন জ্যাক। ডিভাইসটির নিচের দিকে আপনি একটি মাইক্রোফোন এবং একটি স্পিকার গ্রিল প্লেস করা হয়েছে।


প্রায় সকল অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের মতই এই ডিভাইসটির পাওয়ার বাটনও ডান দিকে রাখা হয়েছে তবে রকার বাটনটি রাখা হয়েছে এর বা দিকে।

(ডিভাইসটির বাম পাশের ছবি!)

(ডিভাইসটির ডান পাশের ছবি!)
ডিভাইসটির পেছন দিকের একদম উপরে এর রিয়ার ক্যামেরা ইউনিট এবং ট্রাইলেড ফ্ল্যাশ রাখা হয়েছে। ঠিক মাঝখানে ডিভাইসটির মডেল এবং একদম নিচে ব্র্যান্ডিং। সব মিলিয়ে পেছনের অংশটি দেখলে সত্যিই এটিকে একটি ক্যামেরা ফোন বলেই মনে হয়। 


সফটওয়্যার 

ডিভাইসটিতে ব্যবহার করা হয়েছে অ্যান্ড্রয়েড মার্শম্যালো ৬.০। জেড৭ ডিভাইসটিতে সিম্ফোনি নিজেদের ইউআই ব্যবহার করলেও তা প্রায় স্টকের মতই রাখার চেষ্টা করেছে প্রতিষ্ঠানটি। এমনকি আপনি একটি-দুটি ছাড়া কোন ব্লটওয়্যারও পাবেন না ডিভাইসটিতে। ডিভাইসটির সফটওয়্যারের কিছু স্ক্রিনশট আপনাদের সাথে শেয়ার করছি। 

(অ্যান্ড্রয়েড মার্শম্যালো ৬.০)

(স্মার্টফোনটির লক স্ক্রিন, হোম স্ক্রিন, অ্যাপ ড্রয়ার এবং নোটিফিকেশন) 

ক্যামেরা

সিম্ফোনি জেড৭ স্মার্টফোনটিতে রয়েছে সিএমওএস সেন্সর ও ৬ পিস লেন্স বিশিষ্ট একটি ১৬মেগাপিক্সেল আকারের প্রাইমারী ক্যামেরা ইউনিট যার অ্যাপারচার এফ১.৯। জিরো শাটার ডিলে থাকায় স্মার্টফোনটি খুব দ্রুতই ছবি তুলতে পারে বলে প্রতিষ্ঠানটির দাবী।  এছাড়াও সেলফি ক্যামেরা হিসেবে ডিভাইসটিতে যুক্ত করা হয়েছে ৫ মেগাপিক্সেলের একটি ফ্রন্ট ফেসিং ক্যামেরাও! যাই হোক, এতক্ষণ লিখলাম খাতা-কলমের কথা! চলুন এবার আমার অভিজ্ঞতার কথা শেয়ার করা যাক! 
প্রায় ১ মাসের কাছাকাছি সময় ধরে এই স্মার্টফোনটি ব্যবহার করার পর আমার অভিজ্ঞতার আলোকে বলতে চাই যে ডিভাইসটির ক্যামেরা ভালো। কিছু কিছু ক্ষেত্রে বেশ ভালো। কিন্তু, প্রতিষ্ঠানটি যেভাবে ডিভাইসটিকে তাদের ক্যামেরা ফোন হিসেবে ফিচার করতে চেষ্টা করছে ততটা ভালোও নিশ্চয়ই নয়! 
ডিভাইসটি পরিমিত আলোতে খুব দ্রুত ছবি তুলতে সক্ষম। কিন্তু আলোর পরিমাণ কিঞ্চিৎ কমে গেলেই পড়তে হয় বিপদে। লো-লাইট পারফর্মেন্স আমার মতে বাজে। পাশাপাশি অল্প আলোতে ডিভাইসটির শাটার ডিলেও লক্ষ্য করা গিয়েছে। মজার বিষয় হচ্ছে, বেশ ভালো আলো থাকা সত্ত্বেও কোন এক অদ্ভুত কারণে দুই একবার ছবি তুলতে সমস্যা হয়েছিল আমার। এর কারণ কি হতে পারে তা আমার জানা নেই কিন্তু যথেষ্ট আলো থাকার পরেও ফোকাসিং-এ এবং কালার রি-প্রোডাকশনে সমস্যা হয়েছিল ডিভাইসটির। তবে যদি মূল্য বিবেচনা করা হয়ে থাকে তবে ডিভাইসটির ক্যামেরা ইউনিট পরিমিত আলোতে সন্তোষজনক। আমি নিচে কিছু ক্যামেরা স্যাম্পল দিয়ে দিচ্ছি আপনাদের জন্য, আশা করি আপনারা ডিভাইসটির ক্যামেরা কোয়ালিটি সহজেই বুঝতে পারবেন ছবিগুলোর মাধ্যমে। 

( ঢাকা ময়মনসিংহ হাইওয়ে, চলতি বাস থেকে তোলা! বুঝতেই পারছেন পরিমিত আলোতে আসলেই শাটার ল্যাগ আউটপুট দিতে সক্ষম ডিভাইসটি!)

( চলতি বাস থেকে তোলা ছবি! লাইটিংটা লক্ষ্য করুন! মজার ব্যাপার হচ্ছে চলতি বাস থেকে তোলার পরও শতভাগ জুমে কোন রকম ব্লারি অবজেক্ট পাইনি ছবিটি থেকে!) 

(জামতৈল রেল ষ্টেশনের কিছুটা সামনে থেকে তোলা! রেললাইন কে না ভালোবাসে!)
(বৃষ্টির পর ছাদে থাকা টবের পাতার গায়ে লেগে থাকা ফোঁটাগুলোকে ক্যামেরা বন্দী করে রাখা হয়েছে!) 
(বৃষ্টির পর ছাদের টপে থাকা ভেজা পাতার আরও একটি ছবি!) 

(স্টেডি শট!) 

(অ্যাপারচার এফ/১.৯ ভালোই, কি বলেন?) 

ডিভাইসটির সেলফি ক্যামেরার ক্ষেত্রেও লো-লাইটের সমস্যাটি দেখা গিয়েছে। পরিমিত আলোতে মোটামুটি আউটপুট পাওয়া গেলেও অল্প আলোতে সংরক্ষণ করে রাখার মত ছবি আমি পাইনি। তবে সেলফি ক্যামেরা নি

ভিডিও 

ডিভাইসটির ভিডিও রেকর্ডিং কোয়ালিটিতে আমি সন্তুষ্ট। ভিডিওর ক্ষেত্রে সাউন্ডও বেশ জোড়ালই পাবেন আপনি। নিচে আমি ডিভাইসটির মাধ্যমে করা একটি টাইম ল্যাপস ভিডিও যুক্ত করে দিলাম। যদিও টাইম ল্যাপসের মাধ্যমে প্রোপার ভিডিও কোয়ালিটি প্রদর্শন করা সম্ভব নয় তবুও ডিভাইসটির ক্যাপাবিলিটি কিছুটা হলেও বুঝতে পারবেন এর মাধ্যমে। 


প্রসেসর, জিপিইউ, র‍্যাম এবং রম 

সিম্ফোনি জেড৭ ডিভাইসটিতে ব্যবহার করা হয়েছে ৬৪ বিটের একটি মিডিয়াটেক অক্টা-কোর প্রসেসর যার গতি ১.৩ গিগাহার্জ। নিঃসন্দেহে ডিভাইসটি অপারেট করার সময় প্রসেসর জনিত কোন ল্যাগ আপনাকে এক্সপেরিয়েন্স করতে হবেনা। এছাড়াও এতে রয়েছে  মালি-টি৭২০ এমপি৩ জিপিইউ এবং ভ্যারিয়েন্ট ভেদে ২ অথবা ৩ গিগাবাইট র‍্যাম যা ডিভাইসটির ভিডিও রেন্ডারিংকে করেছে প্রচণ্ড স্মুথ এবং ডিভাইসটির মাল্টিটাস্কিং এক্সপেরিয়ন্সকে করেছে একেবারেই ল্যাগ বিহীন! রিভিউ করার জন্য আমার কাছে সিম্ফোনির একটি ৩ গিগাবাইট র‍্যামের ভ্যারিয়েন্ট ছিল। প্রতিষ্ঠানটির মতে ৩ গিগাবাইট র‍্যাম থাকলেও মূলত আপনি ডিভাইসটিতে  পাচ্ছেন ২৯১৬ মেগাবাইট র‍্যাম যার মধ্যে বুটের পর আমি প্রায় ১.৫ গিগাবাইট থেকে ১.৮ গিগাবাইট পর্যন্ত ফাঁকা পেয়েছি। 
ডিভাইসটির ১৬ গিগাবাইটের অন-বোর্ড স্টোরেজের মধ্যে আপনি সর্বোচ্চ ব্যবহার করতে পারবেন ১০.৮৭ গিগাবাইটের মত স্পেস। তবে তাও যদি আপনার কম মনে হয় তাহলে আপনাকে জানিয়ে রাখছি যে ডিভাইসটিতে এক্সটারনাল মেমরি কার্ড ব্যবহার করার সুবিধা রয়েছে যার মাধ্যমে আপনি ১২৮ গিগাবাইট পর্যন্ত মাইক্রো এসডি কার্ড ব্যবহার করতে পারবেন। 

বেঞ্চমার্ক 

একটি স্মার্টফোনের পারফর্মেন্স পরিমাপ করতে বিভিন্ন ধরণের বেঞ্চমার্কিং টুল ব্যবহার করা হয়ে থাকে। আমিও এক্ষেত্রে জনপ্রিয় কিছু বেঞ্চমার্কিং টুলগুলো ব্যবহার করে সিম্ফোনি জেড৭ ডিভাইসটির কিছু বেঞ্চমার্ক ফলাফল পেয়েছি। আনটুটু বেঞ্চমার্ক টুলটিতে ডিভাইসটি স্কোর করেছে ৩৬,৯০৭। অন্যদিকে গিকবেঞ্চ ৩ বেঞ্চমার্ক টুলটিতে ডিভাইসটির স্কোর সিঙ্গেল কোরের ক্ষেত্রে এবং মাল্টি কোরের ক্ষেত্রে যথাক্রমে ৫৯২ এবং ২৭৭১  পাওয়া গিয়েছে। সবশেষে,  নেনামার্ক ২ অ্যাপলিকেশনটিতে ডিভাইসটি স্কোর করেছে ৫০.৬ এফপিএস। সুপ্রিয় পাঠকবৃন্দ, দেখতেই পাচ্ছেন ডিভাইসটি বলা চলে সব ক্ষেত্রেই মোটামুটি ভালো ধরণের স্কোর জেনারেট করতে সক্ষম হয়েছে, ফলে ডিভাইসটি যে বেশ শক্তিশালী তা নিঃসন্দেহে এখন বলে দেয়া যায়।

(আনটুটু বেঞ্চমার্ক স্কোর) 

(গিকবেঞ্চ বেঞ্চমার্ক স্কোর) 
(নেনামার্ক ২ স্কোর) 

 

গেমিং পারফর্মেন্স

সিম্ফোনি জেড৭ ডিভাইসটিতে অ্যাসফল্ট ৮, মডার্ন কমব্যাট ৫, নোভা ৩ সহ আরও বেশ কিছু এইচডি গেম ফুল গ্রাফিক্সে খেলে দেখা হয়েছে। প্রতিটি গেমেই ডিভাইসটির পারফর্মেন্স ছিল অসাধারণ। ডিভাইসটিতে বেশ কিছুক্ষণ গেম খেলার পরও আমি কোন প্রকার তাপমাত্রা জনিত ইস্যু ফেস করিনি।  চলুন, ডিভাইসটিতে গেম খেলার সময় আমার নেয়া কিছু স্ক্রিনশট আপনাদের সাথে শেয়ার করা যাক।

(মডার্ন কমব্যাট ৫) 

(অ্যাসফল্ট 8)
নোট - যারা গেম খেলার সময় গেমের গ্রাফিক্সের পাশাপাশি অডিও ইফেক্টও উপভোগ করতে চান তারা কিছুটা হতাশ হবেন কেননা ডিভাইসটির স্পিকারটি  নিচের এক সাইডে অবস্থিত হওয়ার কারণে কিছু কিছু গেমের ক্ষেত্রে (যেগুলোর ল্যান্ডস্কেপ রোটেশন লক করা) হাতের তালুর জন্য শব্দ চাপা পরে যাবে। 

মাল্টিমিডিয়া

মিউজিক - স্মার্টফোনটিতে একই সাথে গুগল প্লে এবং সাধারণ একটি মিউজিক প্লেয়ার দেয়া হয়েছে। মিউজিক প্লেয়ারটি সিম্পল হলেও বেশ কাজের। তবে আমার কেন যেন মনে হয়েছে ডিভাইসটির অডিও আউটপুট আহামরি কিছু নয়। এই মূল্যের একটি ডিভাইসে ইদানীং সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে চমৎকার অডিও আউটপুট আমরা আশা করতেই পারি। 


স্মার্টফোনটির সাথে যে হেডফোনটি দেয়া হয়েছে সেটা ভালোই। ইন-ইয়ার হেডফোনটিতে বাস-এর পরিমাণ আমার কাছে পর্যাপ্ত মনে হয়েছে এবং এর সাউন্ড কোয়ালিটি ওভার অল বেশ ভালো। তবে অডিও আউটপুট তেমন ভালো মনে  না হওয়ায় ডিভাইসটিতে আমি গান শুনে মজা পাইনি। বলছিনা যে আউটপুট একেবারেই যাচ্ছেতাই, বরং অনেক স্মার্টফোন থেকে ভালোই তবে এই মূল্যের বা এর চাইতেও কম মূল্যের সিম্ফোনির কিছু স্মার্টফোনেই আমি আরও ভালো আউটপুট পেয়েছি। অদ্ভুত বিষয় হচ্ছে, এই ডিভাইসটিতে হেডফোন ব্যবহার করার সময় মাঝে মাঝেই কোন কারণ ছাড়া চলতে থাকা ট্র্যাকগুলো বন্ধ হয়ে গিয়েছে। হেডফোন পরিবর্তন করেও এই সমস্যা আমি ফেস করেছি। হতে পারে আমার কাছে থাকা ইউনিটটির অডিও পোর্টে কোন সমস্যা হয়েছে। তবুও যদি পারেন তবে কেনার সময় কিছুক্ষণ হেডফোনের সাহায্যে গান শুনে দেখতে পারেন। 

ভিডিও - ডিভাইসটিতে ফুল এইচডি ভিডিও প্লে করে দেখা হয়েছে, কোন রকম সমস্যা অনুভূত হয়নি। বরং, চমৎকার ডিসপ্লে প্যানেল হওয়ায় কনটেন্টগুলোকে জীবন্ত মনে হয়েছে। 

ব্যাটারি লাইফ

সিম্ফোনি জেড৭ স্মার্টফোনটিতে ব্যবহার করা হয়েছে একটি নন রিমুভাল ৩০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার ক্ষমতাযুক্ত লি-পলিমার ব্যাটারি। স্বাভাবিক ব্যাবহারে আপনি প্রায় ১ দিন বা তারও বেশি ব্যাটারি ব্যাকআপ স্মার্টফোন থেকে। তবে আপনি যদি সেটটি সর্বোচ্চ ব্যবহার করেন তবে ৭ থেকে ৮ ঘণ্টার মত ব্যাকআপ দিতে সক্ষম এই ডিভাইসটি। ৫.৫ ইঞ্চি আকারের ডিসপ্লে যুক্ত একটি স্মার্টফোনের জন্য সত্যিই এই ব্যাকআপ বেশ সন্তোষজনক। আমার মতে স্মার্টফোনটির ব্যাটারি লাইফ নিয়ে দুশ্চিন্তা করতে হবেনা ব্যবহারকারীকে।  
এছাড়াও ডিভাইসটিতে বেশ কিছু পাওয়ার সেভার অপশন রয়েছে যা সত্যিই চমৎকার কাজ করে থাকে। ব্যাটারি সেভার অন রেখে আমি ১০% চার্জ নিয়ে বেশ কিছুক্ষণ বাইরে ঘুরে এসে দেখি মাত্র ১% চার্জ খরচ হয়েছে! এর আগে কোন ব্যাটারি সেভার অপশন ব্যাটারিকে এতটা অপটিমাইজ করতে পেরেছে বলে আমার জানা নেই, অন্তত আমি যেসকল স্মার্টফোন ব্যবহার করেছি সেগুলোতে এমন দেখিনি।  
স্মার্টফোনটির সাথে দেয়া হয়েছে ১ অ্যাম্পিয়ার ক্ষমতার একটি ট্র্যাভেল চার্জার যা কিছুটা সময় নেয় স্মার্টফোনটির ব্যাটারিকে ফুল চার্জ করতে। আমার মতে প্রতিষ্ঠানটির অন্তত এই ডিভাইসটির সাথে একটি ১.৫ অ্যাম্পিয়ার ক্ষমতার চার্জার প্রোভাইড করা উচিৎ ছিল। 

কানেকটিভিটি ও সেন্সর 

কানেকটিভিটি - ডিভাইসটিতে রয়েছে ৪জি, ইডিজিই, ব্লুটুথ, ওয়াইফাই, জিপিএস।
সেন্সর - সিম্ফোনি জেড৭ ডিভাইসটিতে আপনি এক্সেলারোমিটার, প্রক্সিমিটি, লাইট সেন্সরগুলো উপভোগ করতে পারবেন। ডিভাইসটিতে জায়রোস্কোপ সেন্সর না থাকার ফলে আপনি এতে ভিআর হেডসেটগুলো ব্যবহার করে তেমন আনন্দ পাবেন না। 

 

স্পেশাল ফিচার সমূহ 

  • আইআর ব্লাস্টার - ডিভাইসটিতে রয়েছে আইআর ব্লাস্টার এবং একটি বিল্ট ইন ZaZaRemote নামের রিমোট অ্যাপলিকেশন। অ্যাপলিকেশনটির নাম কিছুটা বিদঘুটে হলেও এর কাজ খুবই সহজ। ক্যামেরা এবং টেলিভিশনে আমি এই অ্যাপলিকেশনটি ট্রাই করেছি এবং সত্যিই খুব চমৎকার ফলাফল পেয়েছি আমি। এই ফিচারটিকে আমার খুব পছন্দ হয়েছে কেননা এবারের ঈদের আমার ক্যামেরার ট্রিগার হারিয়ে যাওয়ার পর এটি আমাকে বাঁচিয়েছে বলা চলে। সবসময় হয়ত বা এটি ব্যবহারকারীদের দরকার হবেনা তবে মাঝে মধ্যে বেশ কাজের এই ফিচারটি! 


  • ন্যাভিগেশন বার কাস্টমাইজেশন - স্মার্টফোনটির ন্যাভিগেশন বারটি আপনি দুটি ভাবে ব্যবহার করতে পারবেন। এতে করে পূর্বে ব্যবহার করা ফোনগুলোতে অভ্যাস হয়ে যাওয়ার সমস্যাটিকে খুব সহজে ফেস করা যায়। 


  • নোটিফিকেশন লাইট - নোটিফিকেশন লাইটটি হয়ত আপনাদের কাছে স্পেশাল ফিচারের মধ্যে পড়েনা তবে আমি লিখছি কেননা এতে ব্যবহার করা হয়েছে  স্বাভাবিকের চাইতে কিছুটা বড় নোটিফিকেশন লাইট যার ফলে কোন নোটিফিকেশন আসলে সেটা আপনার নজরে না পড়ার সম্ভাবনা খুবই কম। আমি পূর্বে যে সকল স্মার্টফোনগুলো দেখেছি সেগুলোতে নোটিফিকেশন লাইট থাকলেও বিভিন্ন রকম সমস্যা ফেস করতে হত। কিছু ছিল বেশ অনুজ্জ্বল আবার কিছু নোটিফিকেশন লাইটের অ্যাসাইনড কালার কিছু কিছু লাইটিং কন্ডিশনে চোখেই পড়ত না! তবে এই ডিভাইসটির বেশ বড় নীল উজ্জ্বল নোটিফিকেশন লাইটে আমার এখন পর্যন্ত কোন নোটিফিকেশন অন্তত মিস হয়নি। 

  • থিম ম্যানেজার - রয়েছে চারটি প্রিলোডেড থিম। তাই যারা অ্যাডভানস ইউজার না তাদেরও মাঝে মাঝে রুচি বদলানো সহজ হয়ে যাবে। 

  • মাল্টি গেসচার - ডিভাইসটিতে রয়েছে বিভিন্ন ধরণের মাল্টি গেসচার অপশন। সেগুলোর আপনি আলাদা আলাদা ভাবে কাস্টোমাইজও করতে পারবেন। তবে ডিভাইসটিতে ডাবল ট্যাপ টু লক থাকলেও ডাবল ট্যাপ টু ওয়েক সুবিধাটি নেই। 


  • ওটিএ - ডিভাইসটি ওটিএ সাপোর্টেড, অর্থাৎ - ডিভাইসটি আপনি কোন রকমের কম্পিউটারের সাহায্য ছাড়াই আপডেট করতে পারবেন।
  • ট্রাইলেড ফ্ল্যাশ - ডিভাইসটির ফ্ল্যাশ ইউনিটটি বেশ কাজের! এমনকি অন্যান্য স্মার্টফোনের মত অনেকক্ষণ ধরে এর ফ্ল্যাশটি ব্যবহার করলে স্মার্টফোনটি গরমও হয়ে যায়না! ইনডোরে কম আলোতে ক্লোজ আপ ছবি তুলতেও ভালোই সাপোর্ট করে থাকে ডিভাইসটির এই ট্র্যাইলেড ফ্ল্যাশ ইউনিটটি।  

ভালো দিক এবং মন্দ দিক

সব ইলেকট্রনিক ডিভাইসগুলোতেই একই সাথে কিছু ভালো দিক এবং কিছু খারাপ দিক থেকে থাকে। চলুন, ছোট্ট করে ডিভাইসটির ভালো এবং খারাপ দিকগুলো সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক। 

ভালো দিক - 

  • চমৎকার ডিজাইন এবং বিল্ড কোয়ালিটি।
  • চমৎকার রিয়ার ক্যামেরা। 
  • অসাধারণ ব্যাটারি লাইফ।  
  • স্টক-লাইক এক্সপেরিয়েন্স।
  • আইআর ব্লাস্টার। 
  • বেশ ভালো ডিসপ্লে ইউনিট। 
  • কর্নিং গরিলা গ্লাস ৩ প্রযুক্তি।  
  • নোটিফিকেশন লাইট। 
  • চমৎকার বিল্ড কোয়ালিটি। 

খারাপ দিক -  
  • ওটিজি সুবিধা নেই। 
  • ভার্চুয়াল রিয়ালিটি সাপোর্ট নেই। 
  • অডিও কোয়ালিটি খুব একটা ভালো নয়। 
  • স্পিকারের প্লেসমেন্ট ভালো হয়নি।
  • স্পিকারটি খুব একটা জোড়াল নয় তাই মাঝে মধ্যে রাস্তায় থাকলে কল মিস হয়ে যেতে পারে। 

মূল্য - চমৎকার সব সুবিধা সম্পন্ন ডিভাইসটির ২ গিগাবাইটভ্যারিয়েন্টের মূল্য বর্তমানে ১১,৪৯০। অন্যদিকে ৩ গিগাবাইটভ্যারিয়েন্টটি বিক্রি হচ্ছে ১২,৩৯০ টাকায়। 
সিদ্ধান্ত - আপনি যদি এই মূল্যে চমৎকার একটি প্রিমিয়াম লুকিং স্মার্টফোন ব্যবহার করতে চান যাতে রয়েছে বেশ ভালো রিয়ার ক্যামেরা ইউনিট এবং একটি বড় শার্প ফুলএইচডি ডিসপ্লে প্যানেল তবে এই ডিভাইসটি আপনার জন্য হতে পারে একটি আদর্শ ডিভাইস। মেনে নিচ্ছি ডিভাইসটিতে কিছু সমস্যা রয়ে গিয়েছে তবে মূল্য অনুযায়ী চিন্তা করলে সেই ত্রুটিগুলোকে নিমিষেই ক্ষমা করে দেয়া সম্ভব। এত কম মূল্যে ৩ গিগাবাইট র‍্যামের স্মার্টফোনই বা বাজারে কয়টা আছে, বলুন? তবুও বলব, আমার যতটুকু আপনাদের সামনে তুলে ধরার কথা ছিল আমি যথেষ্ট চেষ্টা করেছি সেগুলো তুলে ধরার তবে এখন বাকিটা শুধুমাত্র আপনার উপরই নির্ভর করছে। ভালো থাকবেন সবাই।

১০ থেকে ২০ হাজার টাকার সকল স্মার্টফোন


সিম্ফোনি এক্সপ্লোরার ডব্লিউ ৯২

mobile
প্রসেসর: ১.২ গিগাহার্জ কোয়াডকোর র‍্যাম: ৫১২ মেগাবাইট রম:: ৪ গিগাবাইট ডিসপ্লে: ৫ ইঞ্চিক্যামেরা: ৮ মেগাপিক্সেলব্যাটারী: ২১০০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪.২.১ জেলিবিনমূল্যঃ১০,২৪০ টাকা।

নোকিয়া লুমিয়া ৫১০

mobile
প্রসেসর: ৮০০ মেগাহার্জর‍্যাম: ২৫৬ মেগাবাইটইন্টারনাল স্টোরেজ:: ৪ গিগাবাইট জিপিউ:আড্রিনো ২০০ ডিসপ্লে: ৪ ইঞ্চি ক্যামেরা: ৫ মেগাপিক্সেল ব্যাটারী:১৩০০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:উইন্ডোজ ফোন ৭.৮মূল্যঃ১০,৫০০ টাকা।

সনি এক্সপেরিয়া টিপো

mobile
প্রসেসর: ৮০০ মেগাহার্জর‍্যাম: ৫১২ মেগাবাইট রম:: ২.৯ গিগাবাইট ডিসপ্লে: ৩.২ ইঞ্চি ক্যামেরা: ৩.১৫ মেগাপিক্সেল ব্যাটারী:১৫০০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪.০.৪ আইস্ক্রীমস্যান্ডুইচমূল্যঃ১০,৫০০ টাকা।

ওয়ালটন প্রিমো আর১

mobile
প্রসেসর: ১.২১ গিগাহার্জ ডুয়েল কোর র‍্যাম: ৫১২ মেগাবাইট রম: ৪ গিগাবাইটডিসপ্লে: ৪ ইঞ্চি ক্যামেরা:৮ মেগাপিক্সেল ব্যাটারী:১৫০০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪ আইসক্রীম স্যান্ডুইচমূল্যঃ১০,৯৯০ টাকা।

ওয়ালটন প্রিমো জি১

mobile
প্রসেসর: ১ গিগাহার্জ ডুয়েল কোর র‍্যাম: ৫১২ মেগাবাইট রম: ৪ গিগাবাইটডিসপ্লে: ৪.৩ ইঞ্চিক্যামেরা: ৫ মেগাপিক্সেলব্যাটারী: ১৮০০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪.০ আইসক্রীম স্যান্ডুইচমূল্যঃ১০,৯৯০ টাকা।

নোকিয়া লুমিয়া ৫২০

mobile
প্রসেসর: ১ গিগাহার্জ ডুয়েল কোর র‍্যাম: ৫১২ মেগাবাইট ইন্টারনাল স্টোরেজ:: ৮ গিগাবাইটজিপিউ: আড্রিনো ৩০৫ডিসপ্লে: ৪ ইঞ্চি ক্যামেরা:৫ মেগাপিক্সেল ব্যাটারী:১৪৩০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:উইন্ডোজ ফোন ৮মূল্যঃ১১,০০০ টাকা।

সিম্ফোনি ডব্লিউ ৮০

mobile(সিম্ফোনি এটির বিক্রয় বন্ধ করেছে )
প্রসেসর: ১.২ গিগাহার্জ ডুয়েল কোর র‍্যাম: ৫১২ মেগাবাইট রম:: ৪ গিগাবাইট ডিসপ্লে: ৪.৩ ইঞ্চি ক্যামেরা: ৫ মেগাপিক্সেল ব্যাটারী:১৮০০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪.০ আইসক্রীমস্যান্ডুইচমূল্যঃ১১,১৯০ টাকা।

স্যামসাং গ্যালাক্সি ইয়ং এস৬৩১০

mobile
প্রসেসর: ১ গিগাহার্জ কোয়াডকোর র‍্যাম: ৭৬৮ মেগাবাইট রম:: ৪ গিগাবাইট ডিসপ্লে: ৩.২৭ ইঞ্চি ক্যামেরা: ৩.১৫ মেগাপিক্সেল ব্যাটারী:১৩০০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪.১.২ জেলিবিনমূল্যঃ১১,৩০০ টাকা।

সনি এক্সপেরিয়া টিপো ডুয়েল

mobile
প্রসেসর: ৮০০ মেগাহার্জর‍্যাম: ৫১২ মেগাবাইট রম:: ২.৯ গিগাবাইট ডিসপ্লে: ৩.২ ইঞ্চি ক্যামেরা: ৩.১৫ মেগাপিক্সেল ব্যাটারী:১৫০০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪.০.৪ আইস্ক্রীমস্যান্ডুইচমূল্যঃ১১,৫০০ টাকা।

স্যামসাং গ্যালাক্সি ওয়াই ডুয়োস এস৬১০২

mobile
প্রসেসর: ৮৩২ মেগাহার্জর‍্যাম: ২৯০ মেগাবাইট রম:: ৫১২ মেগাবাইট ডিসপ্লে:৩.১৪ ইঞ্চি ক্যামেরা: ৩.১৫ মেগাপিক্সেল ব্যাটারী:১৩০০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ২.৩ জিঞ্জারব্রেডমূল্যঃ১১,৫০০ টাকা।

নোকিয়া লুমিয়া ৭১০

mobile
প্রসেসর: ১.৪ গিগাহার্জর‍্যাম: ৫১২ মেগাবাইটইন্টারনাল স্টোরেজ:: ৮ গিগাবাইট জিপিউ:আড্রিনো ২০৫ ডিসপ্লে: ৩.৮ ইঞ্চি ক্যামেরা: ৫ মেগাপিক্সেল ব্যাটারী:১৩০০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:উইন্ডোজ ফোন ৭.৫ ম্যাঙ্গোমূল্যঃ১১,৫০০ টাকা।

এলজি অপটিমাস এল৩ ২ ই৪৩০

mobile
প্রসেসর: ১ গিগাহার্জ র‍্যাম:৫১২ মেগাবাইট রম: ৪ গিগাবাইট ডিসপ্লে: ৩.২ ইঞ্চি ক্যামেরা: ৩.১৫ মেগাপিক্সেল ব্যাটারী:১৫৪০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪.১.২ জেলিবিনমূল্যঃ১১,৫০০ টাকা।

নোকিয়া লুমিয়া ৫২৫

mobile
প্রসেসর: ১ গিগাহার্জ ডুয়েল কোর র‍্যাম: ১ গিগাবাইট ইন্টারনাল স্টোরেজ:: ৮ গিগাবাইটজিপিউ: আড্রিনো ৩০৫ডিসপ্লে: ৪ ইঞ্চি ক্যামেরা:৫ মেগাপিক্সেল ব্যাটারী:১৪৩০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:উইন্ডোজ ফোন ৮ ব্ল্যাকমূল্যঃ১১,৫০০ টাকা।

নোকিয়া লুমিয়া ৬১০

mobile
প্রসেসর: ৮০০ মেগাহার্জর‍্যাম: ২৫৬ মেগাবাইটইন্টারনাল স্টোরেজ:: ৮ গিগাবাইট জিপিউ:আড্রিনো ২০০ ডিসপ্লে: ৩.৭ ইঞ্চি ক্যামেরা: ৫ মেগাপিক্সেল ব্যাটারী:১৩০০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:উইন্ডোজ ফোন ৭.৫ ম্যাঙ্গোমূল্যঃ১২,০০০ টাকা।

ওয়ালটন প্রিমো এন

mobile
প্রসেসর: ১.২ গিগাহার্জ কোয়াড কোর র‍্যাম: ১ গিগাবাইট রম: ৪ গিগাবাইটডিসপ্লে: ৫.৫ ইঞ্চিক্যামেরা: ৫ মেগাপিক্সেলব্যাটারী: ২২৫০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪.২.১ জেলিবিনমূল্যঃ১২,১৯০ টাকা।

ওয়ালটন প্রিমো জি২

mobile
প্রসেসর: ১.২ গিগাহার্জ ডুয়েল কোর র‍্যাম: ৫১২ মেগাবাইট রম: ৪ গিগাবাইটডিসপ্লে: ৪.৫ ইঞ্চিক্যামেরা: ৫ মেগাপিক্সেলব্যাটারী: ১৮০০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪.০.৪ আইসক্রীম স্যান্ডুইচমূল্যঃ১২,৫৯০ টাকা।

স্যামসাং গ্যালাক্সি এস ডুয়োস এস৭৫৬২

mobile
প্রসেসর: ১ গিগাহার্জ র‍্যাম:৭৬৮ মেগাবাইট রম:: ৪ গিগাবাইট ডিসপ্লে: ৪ ইঞ্চিক্যামেরা: ৫ মেগাপিক্সেলব্যাটারী: ১৫০০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪.০ আইসক্রিম স্যান্ডুইচমূল্যঃ১২,৯০০ টাকা।

সিম্ফোনি এক্সপ্লোরার ডব্লিউ ১৪০

mobile
প্রসেসর: ১.২ গিগাহার্জ কোয়াডকোর র‍্যাম: ১ গিগাবাইট রম:: ৪ গিগাবাইট ডিসপ্লে: ৫ ইঞ্চিক্যামেরা: ৮ মেগাপিক্সেলব্যাটারী: ২১০০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪.২.১ জেলিবিনমূল্যঃ১২,৯৯০ টাকা।

স্যামসাং গ্যালাক্সি এস ডুয়োস ২

mobile
প্রসেসর: ১.২ গিগাহার্জ ডুয়েল কোর র‍্যাম: ৭৬৮ মেগাবাইট রম:: ৪ গিগাবাইট ডিসপ্লে: ৪ ইঞ্চিক্যামেরা: ৫ মেগাপিক্সেলব্যাটারী: ১৫০০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪.২ জেলিবিনমূল্যঃ১৩,০০০ টাকা।

সনি এক্সপেরিয়া মিরো

mobile
প্রসেসর: ৮০০ মেগাহার্জর‍্যাম: ৫১২ মেগাবাইট রম:: ৪ গিগাবাইট ডিসপ্লে: ৩.৫ ইঞ্চি ক্যামেরা: ৫ মেগাপিক্সেল ব্যাটারী:১৫০০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪.০ আইসক্রীমস্যান্ডুইচমূল্যঃ১৩,০০০ টাকা।

এলজি অপটিমাস এল৫ ই৬১০

mobile
প্রসেসর: ৮০০ মেগাহার্জর‍্যাম: ৫১২ মেগাবাইট রম: ৪ গিগাবাইট ডিসপ্লে: ৪ ইঞ্চি ক্যামেরা: ৫ মেগাপিক্সেল ব্যাটারী:১৫০০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪.০ আইসক্রীম স্যান্ডুইচমূল্যঃ১৩,৩০০ টাকা।

ওয়ালটন প্রিমো এইচ২

mobile
প্রসেসর: ১.২ গিগাহার্জ কোয়াড কোর র‍্যাম: ১ গিগাবাইট রম: ৪ গিগাবাইটডিসপ্লে: ৪.৫ ইঞ্চিক্যামেরা: ৫ মেগাপিক্সেলব্যাটারী: ২০৫০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪.২ জেলিবিনমূল্যঃ১৩,৪৯০ টাকা।

সনি এক্সপেরিয়া ই ডুয়েল

mobile
প্রসেসর: ১ গিগাহার্জ র‍্যাম:৫১২ মেগাবাইট রম:: ৪ গিগাবাইট ডিসপ্লে: ৩.৫ ইঞ্চি ক্যামেরা: ৩.১৫ মেগাপিক্সেল ব্যাটারী:১৫৩০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪.০.৪ আইস্ক্রীমস্যান্ডুইচমূল্যঃ১৩,৫০০ টাকা।

ওয়ালটন প্রিমো এইচ১

mobile
প্রসেসর: ১.২ গিগাহার্জ কোয়াড কোর র‍্যাম: ১ গিগাবাইট রম: ৪ গিগাবাইটডিসপ্লে: ৪.৭ ইঞ্চিক্যামেরা: ৮ মেগাপিক্সেলব্যাটারী: ২০০০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪.১.২ জেলিবিনমূল্যঃ১৩,৯৯০ টাকা।

ওয়ালটন প্রিমো এন১

mobile
প্রসেসর: ১.২ গিগাহার্জ কোয়াড কোর র‍্যাম: ১ গিগাবাইট রম: ৪ গিগাবাইটডিসপ্লে: ৫.৩ ইঞ্চিক্যামেরা: ৮ মেগাপিক্সেলব্যাটারী: ৩০০০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪.১.২ জেলিবিনমূল্যঃ১৩,৯৯০ টাকা।

১৪,০০০ থেকে ১৮,০০০ টাকা

স্যামসাং গ্যালাক্সি ফ্রেশ এস৭৩৯০

mobile
প্রসেসর: ১ গিগাহার্জ র‍্যাম:৫১২ মেগাবাইট রম:: ৪ গিগাবাইট ডিসপ্লে: ৪ ইঞ্চিক্যামেরা: ৩.১৫ মেগাপিক্সেল ব্যাটারী:১৫০০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪.১.২ জেলিবিনমূল্যঃ১৪,০০০ টাকা।

সিম্ফোনি ডব্লিউ ৯০

mobile(সিম্ফোনি এটির বিক্রয় বন্ধ করেছে )
প্রসেসর: ১ গিগাহার্জ ডুয়েল কোর র‍্যাম: ৫১২ মেগাবাইট রম:: ৪ গিগাবাইট ডিসপ্লে: ৫ ইঞ্চিক্যামেরা: ৫ মেগাপিক্সেলব্যাটারী: ২১০০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪.০ আইসক্রীমস্যান্ডুইচমূল্যঃ১৪,২০০ টাকা।

স্যামসাং গ্যালাক্সি এইস এস৫৮৩০

mobile
প্রসেসর: ৮০০ মেগাহার্জর‍্যাম: ২৭৮ মেগাবাইট রম:: ১৫৮ মেগাবাইট ডিসপ্লে:৩.৫ ইঞ্চি ক্যামেরা: ৫ মেগাপিক্সেল ব্যাটারী:১৩৫০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ২.৩ জিঞ্জারব্রেডমূল্যঃ১৪,৫০০ টাকা।

সিম্ফোনি ডব্লিউ ১৫০

mobile
প্রসেসর: ১.২ গিগাহার্জ কোয়াডকোর র‍্যাম: ১ গিগাবাইট রম:: ৪ গিগাবাইট ডিসপ্লে: ৪.৭ ইঞ্চি ক্যামেরা: ৮ মেগাপিক্সেল ব্যাটারী:১৮০০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪.২.১ জেলিবিনমূল্যঃ১৪,৯৯০ টাকা।

ওয়ালটন প্রিমো আর২

mobile
প্রসেসর: ১.২ গিগাহার্জ কোয়াড কোর র‍্যাম: ১ গিগাবাইট রম: ৪ গিগাবাইটডিসপ্লে: ৪.৭ ইঞ্চিক্যামেরা: ৮ মেগাপিক্সেলব্যাটারী: ২০০০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪.২.১ জেলিবিনমূল্যঃ১৪,৯৯০ টাকা।

ওয়ালটন প্রিমো এক্স১

mobile
প্রসেসর: ১.২ গিগাহার্জ কোয়াড কোর র‍্যাম: ১ গিগাবাইট রম: ৪ গিগাবাইটডিসপ্লে: ৪.৬৫ ইঞ্চিক্যামেরা: ৮ মেগাপিক্সেলব্যাটারী: ২১০০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪.১.২ জেলিবিনমূল্যঃ১৪,৯৯০ টাকা।

নোকিয়া লুমিয়া ৬২০

mobile
প্রসেসর: ১ গিগাহার্জ র‍্যাম:৫১২ মেগাবাইট ইন্টারনাল স্টোরেজ:: ৮ গিগাবাইটজিপিউ: আড্রিনো ৩০৫ডিসপ্লে: ৩.৮ ইঞ্চিক্যামেরা: ৫ মেগাপিক্সেলব্যাটারী: ১৩০০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:উইন্ডোজ ফোন ৮মূল্যঃ১৫,০০০ টাকা।

সনি এক্সপেরিয়া জে

mobile
প্রসেসর: ১ গিগাহার্জ ডুয়েল কোর র‍্যাম: ৫১২ মেগাবাইট রম:: ৪ গিগাবাইট ডিসপ্লে: ৪ ইঞ্চিক্যামেরা: ৫ মেগাপিক্সেলব্যাটারী: ১৭৫০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪.০.৪ আইসক্রীমস্যান্ডুইচমূল্যঃ১৫,০০০ টাকা।

সনি এক্সপেরিয়া ইউ

mobile
প্রসেসর: ১ গিগাহার্জ ডুয়েল কোর র‍্যাম: ৫১২ মেগাবাইট রম:: ৮ গিগাবাইট ডিসপ্লে: ৩.৫ ইঞ্চি ক্যামেরা: ৫ মেগাপিক্সেল ব্যাটারী:১৩২০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ২.৩ জিঞ্জারব্রেডমূল্যঃ১৫,০০০ টাকা।

সনি এক্সপেরিয়া সোলা

mobile
প্রসেসর: ১ গিগাহার্জ ডুয়েল কোর র‍্যাম: ৫১২ মেগাবাইট রম:: ৮ গিগাবাইট ডিসপ্লে: ৩.৭ ইঞ্চি ক্যামেরা: ৫ মেগাপিক্সেল ব্যাটারী:১৩২০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ২.৩ জিঞ্জারব্রেডমূল্যঃ১৫,৫০০ টাকা।

ওয়ালটন প্রিমো আরএক্স

mobile
প্রসেসর: ১.২ গিগাহার্জ কোয়াড কোর র‍্যাম: ১ গিগাবাইট ইন্টারনাল মেমরি: ১৬ গিগাবাইটডিসপ্লে: ৫ ইঞ্চি ক্যামেরা:১৩ মেগাপিক্সেল ব্যাটারী:২০০০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪.২.২ জেলিবিনমূল্যঃ১৫,৯৯০ টাকা।

সনি এক্সপেরিয়া নিও এল

mobile
প্রসেসর: ১ গিগাহার্জ ডুয়েল কোর র‍্যাম: ৫১২ মেগাবাইট রম:: ১ গিগাবাইট ডিসপ্লে: ৪ ইঞ্চিক্যামেরা: ৫ মেগাপিক্সেলব্যাটারী: ১৫০০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪.০.৪ আইসক্রীমস্যান্ডুইচমূল্যঃ১৬,০০০ টাকা।

ওয়ালটন প্রিমো এস১

mobile
প্রসেসর: ১.২ গিগাহার্জ কোয়াড কোর র‍্যাম: ১ গিগাবাইট রম: ১৬ গিগাবাইট ডিসপ্লে: ৫ ইঞ্চিক্যামেরা: ১৩ মেগাপিক্সেলব্যাটারী: ২২০০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪.২.২ জেলিবিনমূল্যঃ১৬,৪৯০ টাকা।

নোকিয়া লুমিয়া ৮০০

mobile
প্রসেসর: ১.৪ গিগাহার্জর‍্যাম: ৫১২ মেগাবাইটইন্টারনাল স্টোরেজ:: ১৬ গিগাবাইট জিপিউ:আড্রিনো ২০৫ ডিসপ্লে: ৩.৭ ইঞ্চি ক্যামেরা: ৫ মেগাপিক্সেল ব্যাটারী:১৪৫০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:উইন্ডোজ ফোন ৭.৫ ম্যাঙ্গোমূল্যঃ১৬,৫০০ টাকা।

এলজি অপটিমাস এল৩ ২ ডুয়েল ই৪৩৫

mobile
প্রসেসর: ১ গিগাহার্জ র‍্যাম:৫১২ মেগাবাইট রম: ৪ গিগাবাইট ডিসপ্লে: ৩.২ ইঞ্চি ক্যামেরা: ৩.১৫ মেগাপিক্সেল ব্যাটারী:১৫৪০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪.১.২ জেলিবিনমূল্যঃ১৬,৫০০ টাকা।

এলজি অপটিমাস এল৭ পি৭০০

mobile
প্রসেসর: ১ গিগাহার্জ ডুয়েল কোর র‍্যাম: ৫১২ মেগাবাইট রম: ৪ গিগাবাইটডিসপ্লে: ৪.৩ ইঞ্চিক্যামেরা: ৫ মেগাপিক্সেলব্যাটারী: ১৭০০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪.০.৩ আইসক্রীম স্যান্ডুইচমূল্যঃ১৬,৮০০ টাকা।

স্যামসাং গ্যালাক্সি কোর আই ৮২৬০

mobile
প্রসেসর: ১.২ গিগাহার্জ ডুয়েল কোর র‍্যাম: ১ গিগাবাইট রম:: ৮ গিগাবাইট ডিসপ্লে: ৪.৩ ইঞ্চি ক্যামেরা: ৫ মেগাপিক্সেল ব্যাটারী:১৮০০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪.১.২ জেলিবিনমূল্যঃ১৬,৯০০ টাকা।

মটোরোলা রেজর ডি১

mobile
প্রসেসর: ১ গিগাহার্জ র‍্যাম:১ গিগাবাইট রম: ৪ গিগাবাইট ডিসপ্লে: ৩.৫ ইঞ্চি ক্যামেরা: ৫ মেগাপিক্সেল ব্যাটারী:১৭৮৫ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪.১ জেলিবিনমূল্যঃ১৭,০০০ টাকা।

স্যামসাং গ্যালাক্সি এইস ২ আই৮১৬০

mobile
প্রসেসর: ডুয়েল কোর ৮০০ মেগাহার্জ র‍্যাম: ৭৬৮ মেগাবাইট রম:: ৪ গিগাবাইট ডিসপ্লে: ৩.৮ ইঞ্চি ক্যামেরা: ৫ মেগাপিক্সেল ব্যাটারী:১৫০০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ২.৩ জিঞ্জারব্রেডমূল্যঃ১৭,০০০ টাকা।

স্যামসাং গ্যালাক্সি এস আই৯০০০

mobile
প্রসেসর: ১ গিগাহার্জ র‍্যাম:৫১২ মেগাবাইট রম:: ২ গিগাবাইট ডিসপ্লে: ৪.৭ ইঞ্চি ক্যামেরা: ৫ মেগাপিক্সেল ব্যাটারী:১৫০০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ২.১ ইক্লেয়ারমূল্যঃ১৭,০০০ টাকা।

এলজি অপটিমাস এফ৬

mobile
প্রসেসর: ১.২ গিগাহার্জ ডুয়েল কোর র‍্যাম: ১ গিগাবাইট রম: ৪ গিগাবাইটডিসপ্লে: ৪.৫ ইঞ্চিক্যামেরা: ৫ মেগাপিক্সেলব্যাটারী: ২৪৬০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪.১.২ জেলিবিনমূল্যঃ১৭,০০০ টাকা।

সনি এক্সপেরিয়া এম

mobile
প্রসেসর: ১ গিগাহার্জ ডুয়েল কোর র‍্যাম: ১ গিগাবাইট রম:: ৪ গিগাবাইট ডিসপ্লে: ৪ ইঞ্চিক্যামেরা: ৫ মেগাপিক্সেলব্যাটারী: ১৭৫০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪.১ জেলিবিনমূল্যঃ১৭,৫০০ টাকা।

সনি এক্সপেরিয়া এল

mobile
প্রসেসর: ১ গিগাহার্জ ডুয়েল কোর র‍্যাম: ১ গিগাবাইট রম:: ৮ গিগাবাইট ডিসপ্লে: ৪.৩ ইঞ্চি ক্যামেরা: ৮ মেগাপিক্সেল ব্যাটারী:১৭৫০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪.১ জেলিবিনমূল্যঃ১৭,৫০০ টাকা।

স্যামসাং গ্যালাক্সি এস৩ মিনি আই৮১৯০

mobile
প্রসেসর: ১ গিগাহার্জ ডুয়েল কোর র‍্যাম: ১ গিগাবাইট রম:: ৮ গিগাবাইট ডিসপ্লে: ৪ ইঞ্চিক্যামেরা: ৫ মেগাপিক্সেলব্যাটারী: ১৫০০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪.১ জেলিবিনমূল্যঃ১৭,৯০০ টাকা।

ওয়ালটন প্রিমো এক্স২ মিনি

mobile
প্রসেসর: ১.৫ গিগাহার্জ কোয়াড কোর টারবো র‍্যাম:১ গিগাবাইট রম: ১৬ গিগাবাইট ডিসপ্লে: ৪.৫ ইঞ্চি ক্যামেরা: ৮ মেগাপিক্সেল ব্যাটারী:৩১২০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪.২.১ জেলিবিনমূল্যঃ১৭,৯৯০ টাকা।

ওয়ালটন প্রিমো এনএক্স

mobile
প্রসেসর: ১.২ গিগাহার্জ কোয়াড কোর র‍্যাম: ১ গিগাবাইট রম: ৪ গিগাবাইটডিসপ্লে: ৫.৩ ইঞ্চিক্যামেরা: ১৩ মেগাপিক্সেলব্যাটারী: ৩০০০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪.২.১ জেলিবিনমূল্যঃ১৭,৯৯০ টাকা।

১৮,০০০ থেকে ২০,০০০ টাকা

স্যামসাং গ্যালাক্সি উইন আই৮৫৫০

mobile
প্রসেসর: ১.২ গিগাহার্জ কোয়াডকোর র‍্যাম: ১ গিগাবাইট রম:: ৮ গিগাবাইট ডিসপ্লে: ৪.৭ ইঞ্চি ক্যামেরা: ৫ মেগাপিক্সেল ব্যাটারী:২০০০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪.১.২ জেলিবিনমূল্যঃ১৮,০০০ টাকা।

সনি এক্সপেরিয়া গো

mobile
প্রসেসর: ১ গিগাহার্জ ডুয়েল কোর র‍্যাম: ৫১২ মেগাবাইট রম:: ৮ গিগাবাইট ডিসপ্লে: ৩.৫ ইঞ্চি ক্যামেরা: ৫ মেগাপিক্সেল ব্যাটারী:১৩০৫ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ২.৩ জিঞ্জারব্রেডমূল্যঃ১৮,০০০ টাকা।

নোকিয়া লুমিয়া ৬২৫

mobile
প্রসেসর: ১.২ গিগাহার্জ ডুয়েল কোর র‍্যাম: ৫১২ মেগাবাইট ইন্টারনাল স্টোরেজ:: ৮ গিগাবাইটজিপিউ: আড্রিনো ৩০৫ডিসপ্লে: ৪.৭ ইঞ্চিক্যামেরা: ৫ মেগাপিক্সেল ব্যাটারী:২০০০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:উইন্ডোজ ফোন ৮মূল্যঃ১৮,৫০০ টাকা।

এলজি অপটিমাস এল৯ পি৭৬০

mobile
প্রসেসর: ১ গিগাহার্জ ডুয়েল কোর র‍্যাম: ১ গিগাবাইট রম: ৪ গিগাবাইট ডিসপ্লে: ৪.৫ ইঞ্চি ক্যামেরা: ৫ মেগাপিক্সেল ব্যাটারী:২১৫০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪.০.৪ আইসক্রীম স্যান্ডুইচমূল্যঃ১৮,৮০০ টাকা।

ওয়ালটন প্রিমো এস২

mobile
প্রসেসর: ১.৪ গিগাহার্জ কোয়াড কোর র‍্যাম: ২ গিগাবাইট রম: ১৬ গিগাবাইট ডিসপ্লে: ৫ ইঞ্চি ক্যামেরা: ১৩ মেগাপিক্সেল ব্যাটারী:২৫০০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪.৩ জেলিবিনমূল্যঃ১৮,৯৯০ টাকা।

নোকিয়া লুমিয়া ৭২০

mobile
প্রসেসর: ১ গিগাহার্জ ডুয়েল কোর র‍্যাম: ৫১২ মেগাবাইট ইন্টারনাল স্টোরেজ:: ৮ গিগাবাইটজিপিউ: আড্রিনো ৩০৫ডিসপ্লে: ৪.৩ ইঞ্চিক্যামেরা: ৬.১ মেগাপিক্সেল ব্যাটারী:২০০০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:উইন্ডোজ ফোন ৮মূল্যঃ১৯,০০০ টাকা।

স্যামসাং গ্যালাক্সি ট্রেন্ড ২ ডুয়োস এস৭৫৭২

mobile
প্রসেসর: ১.২ গিগাহার্জ ডুয়েলকোর ডিসপ্লে: ৪ ইঞ্চি ক্যামেরা: ৩.১৫ মেগাপিক্সেল ব্যাটারী:১৫০০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪.১.২ জেলিবিনমূল্যঃ১৯,০০০ টাকা।

নোকিয়া লুমিয়া ৮২০

mobile
প্রসেসর: ১.৫ গিগাহার্জ ডুয়েল কোর র‍্যাম: ১ গিগাবাইট ইন্টারনাল স্টোরেজ:: ৮ গিগাবাইটজিপিউ: আড্রিনো ২২৫ডিসপ্লে: ৪.৩ ইঞ্চিক্যামেরা: ৮ মেগাপিক্সেল ব্যাটারী:১৬৫০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজি, ফোরজি অপারেটিং সিস্টেম: উইন্ডোজ ফোন ৮মূল্যঃ১৯,৩০০ টাকা।

সিম্ফোনি এক্সপ্লোরার জেড২

mobile
প্রসেসর: ১.২ গিগাহার্জ কোয়াডকোর র‍্যাম: ১ গিগাবাইট রম:: ১৬ গিগাবাইট ডিসপ্লে: ৪.৮ ইঞ্চি ক্যামেরা: ১৩ মেগাপিক্সেল ব্যাটারী:২২০০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪.২.১ জেলিবিনমূল্যঃ১৯,৫০০ টাকা।

মটোরোলা মটো জি

mobile
প্রসেসর: কোয়াডকোর ১.২ গিগাহার্জ কর্টেক্স এ৭ র‍্যাম: ১ গিগাবাইটইন্টারনাল স্টোরেজ:: ৮ গিগাবাইট জিপিউ:আড্রিনো ৩০৫ ডিসপ্লে:৪.৫ ইঞ্চি ক্যামেরা: ৫ মেগাপিক্সেল ব্যাটারী:২০৭০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪.৩ জেলিবিনমূল্যঃ১৯,৯০০ টাকা।

সিম্ফোনি এক্সপ্লোরার জেড৩

mobile
প্রসেসর: ১.৭ গিগাহার্জ অক্টাকোর র‍্যাম: ১ গিগাবাইট রম:: ১৬ গিগাবাইট ডিসপ্লে: ৪.৭ ইঞ্চি ক্যামেরা: ১৩ মেগাপিক্সেল ব্যাটারী:২২০০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪.২.১ জেলিবিনমূল্যঃ১৯,৯৯০ টাকা।

সিম্ফোনি এক্সপ্লোরার পি৮

mobile
প্রসেসর: ১.২ গিগাহার্জ কোয়াডকোর র‍্যাম: ১ গিগাবাইট রম:: ৪ গিগাবাইট ডিসপ্লে: ৫.৭ ইঞ্চি ক্যামেরা: ১৩ মেগাপিক্সেল ব্যাটারী:২৬০০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪.২.১ জেলিবিনমূল্যঃ১৯,৯৯০ টাকা।

সিম্ফোনি এক্সপ্লোরার জেড১

mobile
প্রসেসর: ১.৫ গিগাহার্জ কোয়াডকোর র‍্যাম: ১ গিগাবাইট রম:: ১৬ গিগাবাইট ডিসপ্লে: ৪.৮ ইঞ্চি ক্যামেরা: ৮ মেগাপিক্সেল ব্যাটারী:২০০০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪.২.১ জেলিবিনমূল্যঃ১৯,৯৯০ টাকা।

সিম্ফোনি এক্সপ্লোরার ডব্লিউ ১০০

(সিম্ফোনি এর বিক্রয় বন্ধ করেছে) mobile
প্রসেসর: ১ গিগাহার্জর‍্যাম: ৫১২ মেগাবাইটরম:: ৮ গিগাবাইটডিসপ্লে: ৪.৩ ইঞ্চিক্যামেরা: ৮ মেগাপিক্সেল ব্যাটারী:১৬০০ এমএএইচনেটওয়ার্ক: টুজি, থ্রিজিঅপারেটিং সিস্টেম:অ্যান্ড্রয়েড ৪.০ আইসক্রীমস্যান্ডুইচ